সমকোণাসন

সমকোণাসন

যোগশাস্ত্রে বর্ণিত আসন বিশেষ। পা-কে প্রসারিত কতে সরল করে উপস্থাপিত করা হয়। জ্যামিতির সূত্র অনুসারে পা দুটির কৌণিক অবস্থান হয় দুই সমকোণের সমান। তারপরে একে সমকোণাসন বলা হয়েছে। এটি কোণাসনের একটি প্রকরণ।

সুপ্তভটনাসন

সুপ্তভটনাসন : যোগশাস্ত্রে বর্ণিত আসন বিশেষ। ভূমির দিকে অবনমিত হয়ে ভটনাসন করা হয়― বলে এর এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। এই কারণে একে ভটনাসনের একটি বর্ধিত আসন হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

সুপ্তভেকাসন

সুপ্তভেকাসন : যোগশাস্ত্রে বর্ণিত আসন বিশেষ। এটি ভেকাসনের বিপরীত ভঙ্গিমা। মূল ভেকাসন করা হয়, মাটির দিকে মুখ করে। কিন্তু এই  আসন করা হয়  আকাশের দিকে মুখ করে।

শিরাসন

শিরাসন

যোগশাস্ত্রে বর্ণিত আসন বিশেষ। আসনের সময় পা যদি মাথার কোনো অংশকে স্পর্শ করে, তখন তাকে শিরাসন বলা হয়। তবে সকল আসনের ক্ষেত্রে শিরাসন শব্দটি ব্যবহৃত হয় না। যেমন - রাজকপোতাসন বা একপদ রাজকপোতাসন এর মতো আসনে শিরাসনের উল্লেখ করা হয় না।

 

শিরাসন মূলত পৃথক দেহভঙ্গিমার একটি রূপ হিসাবে বিবেচেনা করা হয়। শিরাসন কোনো আসনে বসে করা যায় বা দাঁড়িয়ে করা যায়। এই বিচারে শিরাসন দুই প্রকার।
১. উপবিষ্ট শিরাসন
২. দণ্ডায়মান শিরাসন

যোগমার্গ

যোগমার্গ
ভারতীয় ঋষিরা যোগশাস্ত্রের চর্চার কয়েকটি পথের কথা উল্লেখ করেছেন। এই পথগুলিকে যোগমার্গ বা মার্গ বলা হয়। এর সংখ্যা নিয়ে মতান্তর আছে। সাধারণত যে যোগমার্গগুলির নাম পাওয়া যায়, সেগুলি হলো―

কর্মযোগ : কর্মেই মুক্তি- এই বিশ্বাস থেকে কর্মযোগের উৎপত্তি। কর্মযোগের সূত্র ক্রিয়াযোগ ও জ্ঞানযোগের বিকাশ ঘটে। কর্মযোগের দ্বারা পাপক্ষয় হলে- জ্ঞানের উদ্ভব হয়। কর্মযোগের মূল লক্ষ্য ব্রহ্মজ্ঞান লাভ। কর্মের প্রকৃতি অনুসারে কর্মযোগকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়। ভাগ দুটি হলো―
    ১। নিষ্কাম কর্মযোগ : এর দ্বারা মোক্ষ লাভ হয়।
    ২। সকাম কর্মযোগ : স্বর্গ লাভ হয়।
 

মাৎস্যেন্দ্রাসন

মাৎস্যেন্দ্রাসন

যোগশাস্ত্রে বর্ণিত আসন বিশেষ।

 

যোগশাস্ত্রে বর্ণিত আসন বিশেষ। এই আসনটি অনেকটা মৎস্যকুমারীর মতো দেখায়। এই আসনটি বেশ কষ্টসাধ্য। তাই ধীরে ধীরে এর চর্চা করে অভ্যস্থ হতে হয়। নিচের তিনটি চিত্রে এর অনুশীলনের রূপ দেখানো হলো। এর অর্ধৃরূপের নাম অর্ধমাৎস্যেন্দ্রাসন, এবং পূর্ণরূপের নাম পূর্ণ-মাৎস্যেন্দ্রাসন।

পদ্ধতি

অধমুখ বীরাসন

অধমুখ বীরাসন
যোগশাস্ত্রে বর্ণিত একটি আসন বিশেষ। মাটির দিকে মুখ রেখে বা মাটির সাথে মুখ রেখে এই আসন করা হয়। তবে এই সময় বীরাসনে অবস্থানকে ধরে রাখা হয় না। এই আসনের সাথে অনেকাংশে মিল রয়েছে অর্ধকূর্মাসনের। এই আসনটিকে অনেকে মুধাসনও বলে থাকেন।

“योग विज्ञान है” – ओशो

 योग विज्ञान है, विश्वास नहीं। योग की अनुभूति के लिए किसी तरह की श्रद्धा आवश्यक नहीं है। योग का इस्लाम, हिंदू, जैन या ईसाई से कोई संबंध नहीं है। 

जिन्हें हम धर्म कहते हैं वे विश्वासों के साथी हैं। योग विश्वासों का नहीं है, जीवन सत्य की दिशा में किए गए वैज्ञानिक प्रयोगों की सूत्रवत प्रणाली है। इसलिए पहली बात मैं आपसे कहना चाहूंगा वह यह कि  योग विज्ञान है, विश्वास नहीं। योग की अनुभूति के लिए किसी तरह की श्रद्धा आवश्यक नहीं है। योग के प्रयोग के लिए किसी तरह के अंधेपन की कोई जरूरत नहीं है।

नास्तिक भी योग के प्रयोग में उसी तरह प्रवेश पा सकता है जैसे आस्तिक। योग नास्तिक-आस्तिक की भी चिंता नहीं करता है। विज्ञान आपकी धारणाओं पर निर्भर नहीं होता; विपरीत, विज्ञान के कारण आपको अपनी धारणाएं परिवर्तित करनी पड़ती हैं। कोई विज्ञान आपसे किसी प्रकार के बिलीफ, किसी तरह की मान्यता की अपेक्षा नहीं करता है। विज्ञान सिर्फ प्रयोग की, एक्सपेरिमेंट की अपेक्षा करता है।